Wednesday, 31 August 2016

মানুষ কতবার প্রেমে পড়ে!


একজন মানুষ জীবনে একই সময়ে একাধিক ব্যক্তির প্রেমে পড়তে পারেন। গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেস এই কথাটি বলেছিলেন। প্রেম শাশ্বত, সত্যিকারের প্রেম জীবনে একবারই হয়। এসব নিয়ে নানা তর্কবিতর্ক আছে। গবেষণাও আছে। মানুষের জীবনে কি প্রেম একবার আসে? তাহলে মানুষ একবার সম্পর্ক ভেঙে নতুন সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে কেন? প্রয়োজনে, জীবনের বাস্তবতায় নাকি নিজের ইচ্ছায়? বুঝতে পারে না মন আসলে কাকে চায়, কী চায়।

হাফিংটন পোস্ট দুই হাজার নারী-পুরুষের ওপর একটি জরিপ করেছিল গত বছর। সেই জরিপে দেখা গেছে, ৭৩ শতাংশ নারী ও পুরুষ মনে করেন, জীবনে সাতবার প্রেমে পড়ে মানুষ। তবে দুই হাজার জনের এক-তৃতীয়াংশ মনে করে, ‘সত্যিকারের ভালোবাসা’ জীবনে একবারই হয়। একই মানুষের ওপরও একাধিকবার প্রেমে পড়েন কেউ কেউ। পুরুষদের ১৭ শতাংশ বলেছে, তারা একটি প্রেম চলাকালে আরেকটি প্রেমে পড়েছে। দ্বিতীয় সঙ্গীর সঙ্গে তারা বর্তমানে আছে। এক ধরনের ‘আপস’ ধরে নিয়ে ‘সত্যিকারের ভালোবাসা’ বলছে একে।
৪৫ শতাংশ পুরুষ একসঙ্গে একাধিক প্রেম করেছেন। ৩৯ শতাংশ নারী-পুরুষ বলেছেন, তাঁরা জীবনে একবার প্রেমে পড়েছেন। আর ৪৭ শতাংশ মাত্র একবার প্রেমে পড়েছে। সেই প্রেমিককে তারা বিয়ে করেছে। এই প্রেমের ধরনও ভিন্ন। কোনোটি প্রথম প্রেম, কোনোটি শুধু সময় কাটানোর বা বায়বীয় প্রেম। কোনোটি শুধু রোমাঞ্চের জন্য। কেউ কেউ চূড়ান্ত প্রেম বলছেন সেটিকে, যেটির পরিণতি ঘর বাঁধা। জীবনের সুখ-দুঃখের সময়গুলো কাটাবেন বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, সেটিকেই বলছেন ‘চূড়ান্ত’। এর মধ্যেও চলে আসতে পারে উঁকি মেরে দেখা প্রেম। সেই প্রেমে বেশির ভাগ নারী-পুরুষ শুরুর দিকে সিরিয়াস থাকেন না। তবে কেউ কেউ পা পিছলে বা অন্য কোনো কারণে দ্বিতীয় সঙ্গীকে বেছে নিচ্ছেন।
বারবার প্রেমে পড়াকে অনেকে মনে করেন ভাগ্যের কারণে হয়। এটি ঠিক নয়। তাঁরা নিজেরাই বেছে নেন আরেকটি প্রেমকে। তিন হাজার জন মানুষের ওপর দ্য গার্ডিয়ান একটি জরিপ করে। সেখানে দেখা যায়, প্রতি পাঁচজনের মধ্যে একজন একসঙ্গে একাধিক প্রেম করছেন। সহকর্মী, বন্ধুর সঙ্গে তাঁরা এটি বেশি করছেন। ব্যক্তিজীবনেও তাঁরা সুখী। সঙ্গীর সঙ্গে সম্পর্কও ভালো। তবু তাঁরা আরেকজনের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েছেন।
তাঁদের মধ্যে ২৫ শতাংশ পাঁচ বছর ধরে একই সঙ্গে আরেকটি প্রেম করছে। ২৯ শতাংশ পুরুষ ও ১৯ শতাংশ নারী দ্বিতীয় প্রেমের কারণে বিয়ে বিচ্ছেদ করেছেন। ৬০ বছর বয়সের পরে এবং ৩০ বছর বয়সে একাধিক প্রেম করার প্রতি আগ্রহ প্রবল দেখা যায়। ভালোবাসা পেয়েও তাঁরা মনে করছেন তাঁরা যা চাইছেন, তা পাচ্ছেন না। জীবনে কোনো কিছু নিয়ে তাঁরা সন্তুষ্ট থাকেন না। সারাক্ষণ মন নতুন কিছু খোঁজে।

রবীন্দ্রনাথের মতো বলতে হয়, আমার মনের জানলাটি আজ হঠাৎ গেল খুলে/ তোমার মনের দিকে। শুরু করেছিলাম মার্কেস দিয়ে। শেষটাও হোক তাঁরই কথায়। তিনি বলেছিলেন, ‘বিবাহিত জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস সুখ নয়, স্থায়ীত্ব।’

Tuesday, 30 August 2016

প্রেমের জন্য আমৃত্যু অনশন!

জীবনে একবার হলেও প্রেমে তো অবশ্যই পড়েছেন। যদি পড়েই থাকেন প্রেমে তাহলে তো জানা আছে কত কিছুই করতে হয় প্রেমের জন্য। অনেকে তো মরে যেতেই রাজী। কিন্তু আপনি কি করবেন ???

Saturday, 27 August 2016

টিন এজদের জন্য ফেসবুকের নতুন অ্যাপ! ‘লাইফস্টে'

গোটা বিশ্বেই ফেসবুক এখন যোগাযোগের অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম। তাই এবার ফেসবুক ‘লাইফস্টেজ’ নামে নতুন অ্যাপ নিয়ে হাজির হয়েছে টিন এজারদের কথা ভেবে। এই অ্যাপ ব্যবহার করতে হলে বয়স হতে হবে একুশ বা তার চেয়ে কম। এই অ্যাপের জনকের বয়স মাত্র উনিশ বছর। তিনি আবার ফেসবুকের প্রোডাক্ট ম্যানেজারও। ১৯ বছর বয়সী প্রোডাক্ট ম্যানেজার মাইকেল সেম্যান নতুন এই অ্যাপের জন্ম দিয়েছেন। মাত্র তিনজন ইঞ্জিনিয়ার ও একজন ডিজাইনারকে সঙ্গে নিয়ে গত দু’বছর ধরে নতুন এই অ্যাপটি তৈরি করেছেন সেম্যান।

নতুন অ্যাপের কিছু তথ্য:

১. টিন-এজার বিশেষ করে হাইস্কুল পড়ুয়াদের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে ‘লাইফস্টেজ’ নামে এই অ্যাপ।

২. এটি মূলত এক ধরনের ভিডিও ডায়েরি। এই অ্যাপের সাহায্যে স্কুলের পড়ুয়ারা ভিডিও প্রোফাইল তৈরি করতে পারবে।

৩. বায়ো তৈরি করতে টেক্সট-এর বদলে ব্যবহার করা যাবে ভিডিও। যে কোনো ভিডিও রেকর্ড করে প্রোফাইলে ‘অ্যাড’ করা যাবে।

৪. রয়েছে লাইক, ডিসলাইক, বেস্ট ফ্রেন্ডস অপশন।

৫. অন্তত ২০ জন ইউজার কোনো একটি স্কুলকে বেছে নিলে তবেই সেই স্কুলের পড়ুয়ারা একে অপরের প্রোফাইল দেখতে পারবে।

৬. একটি নির্দিষ্ট গ্রুপের মধ্যে ইউজাররা বিভিন্ন বায়োগ্রাফিক্যাল প্রশ্ন করতে ও উত্তর দিতে পারবে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জন্মলগ্নের নীতিকেই আঁকড়ে ধরে নতুন প্রজন্মের কাছে অপরিহার্য হতে চাইছে ফেসবুক। এই অ্যাপ কতটা জনপ্রিয় হয়, সেদিকেই এখন তাকিয়ে বিশেষজ্ঞরা।

সূত্র : জি-নিউজ

সেপ্টেম্বরে আফগানিস্তানের সাথে সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ?

আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল প্রথম দ্বিজাতি ওয়ানডে সিরিজ খেলতে পারে আগামী মাসে। ঢাকাতেই। এমন খবরই জানিয়েছে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি)। কয়টি ম্যাচ খেলা হবে সে বিষয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সাথে এসিবির কথা চূড়ান্ত হয়নি। তবে আগামী মাসে ঈদের ছুটির (১১-১২) পর এই সিরিজ হতে পারে।

"আগামী সিরিজ খেলার বিষয়ে বিসিবির সাথে আমাদের কথা চলছে। তবে এখনো কোনো সম্মতিপত্রে সাক্ষর করিনি।" এসিবির মিডিয়া ম্যানেজার আজিজ ঘারওয়াল বলেছেন, "এখনো ম্যাচগুলোর তারিখ ঠিক হয়নি। আমাদের ওয়েবসাইটে শিগগিরই তা জানানো হবে।"

ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল ২ টেস্ট ও ৩ ওয়ানডে সিরিজ খেলতে ৩০ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে আসবে। ৭ অক্টোবর শুরু খেলা। তার আগে টাইগারদের জন্য একটি সিরিজ আয়োজন করতে চায় বিসিবি। জানা গেছে, আরেকটি দলের সাথেও কথা হচ্ছে বিসিবির। বিসিবির ক্রিকেট অপারেশন্স কমিটির চেয়ারম্যান আকরাম খান জানিয়েছেন, "আমরা তাদের সাথে কথা বলছি কিন্তু এখনো কিছু নিশ্চিত করে বলার সময় আসেনি।"

আফগানিস্তানের সাথে সিরিজটা হলে ২০১৫ সালের পর প্রথম ওয়ানডে খেলবে মাশরাফি বিন মর্তুজার দল। উল্লেখিত সময়ের পর তারা কেবল টি-টিয়োন্টি ম্যাচই খেলেছে। শেষ খেলেছে গত মাচে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে। এর আগে আফগানিস্তানের সাথে দুটি ওয়ানডে খেলেছে বাংলাদেশ। ২০১৪ এশিয়া কাপে ফতুল্লায় আফগানরা ৩২ রানে জিতেছিল। ২০১৫ বিশ্বকাপে বাংলাদেশ জিতেছিল ১০৫ রানে। একটি মাত্র টি-টোয়েন্টি হয়েছে দুই দলের মাঝে। ২০১৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে মিরপুরের সেই ম্যাচ বাংলাদেশ জিতেছিল ৯ উইকেটে।

ইউরোপের বর্ষসেরা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো

স্পোর্টস ডেস্ক : ইউরোপের বর্ষসেরা ফুটবলারের পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন পর্তুগাল ও রিয়াল মাদ্রিদ তারকা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। পর্তুগালকে ইউরো চ্যাম্পিয়ন এবং রিয়াল মাদ্রিদকে চ্যাম্পিয়ন লিগের শিরোপা এনে দিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো এ পুরস্কার নিজের করে নিলেন সিআর সেভেন।
৩১ বছর বয়সী ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো ক্লাব সতীর্থ গ্যারেথ বেল এবং অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ তারকা অ্যান্তোনি গ্রিজম্যানকে পেছনে ফেলে এ পুরস্কার জিতে নেন।
গত মে মাসে চ্যাম্পিয়ন লিগের ফাইনালে অ্যাটলেটিকোর বিরুদ্ধে পেনাল্টি শ্যুটআউটে জয়সূচক গোলটি করেছিলেন তিনি।
এছাড়া ইউরোর সর্বশেষ আসরে ক্রিশ্চিয়ানোর রোনালদোর অনবদ্য পারফরমেন্সে প্রথমবারের মতো ইউরো-সেরার মুকুট জয় করে পর্তুগাল।
এর আগে ২০১৪ সালে ইউরোপের বর্ষসেরা ফুটবলারের পুরস্কারে ভূষিত হয়েছিলেন সিআর সেভেন।

Thursday, 25 August 2016

ফারাক্কা বাঁধ খুলে দিল ভারত, পদ্মার পানি বিপদসীমায়!

ফারাক্কা বাঁধ খুলে দিল ভারত, পদ্মার পানি বিপদসীমায়

নিউজ ডেস্ক : আলোচিত-সমালোচিত ফারাক্কার ১০৯ গেটের মধ্যে ১০০টি খুলে দেওয়া হয়েছে। বিহার রাজ্যের বন্যা পরিস্থিতির উন্নতির জন্য গেট খুলে দেওয়ার নির্দেশ দেয় ভারতের পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়। গেট খুলে দেওয়ায় পদ্মা নদীর পানি ইতিমধ্যে বিপদসীমার কাছাকাছি পৌঁছেছে। শঙ্কা বিরাজ করছে পদ্মাপারে।

যদিও বাংলাদেশের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এখন ব্রহ্মপুত্র-যমুনায় পানি থাকায় পদ্মার পানি বাড়লেও বন্যার পরিস্থিতি তৈরি হবে না। তবে বাস্তবতা ভিন্ন। পদ্মাপারে এরই মধ্যে বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হতে শুরু করেছে। দেখা দিয়েছে ভাঙন।

রাজশাহী থেকে নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, পদ্মা নদীর পানি বেড়েই চলেছে। প্রতিদিনই নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। গতকাল দুপুর পর্যন্ত পাওয়া তথ্য অনুযায়ী পদ্মার পানি বিপদসীমার মাত্র শূন্য দশমিক ৪০ মিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। শহর রক্ষা বাঁধের অনেক জায়গায় টাঙানো হয়েছে লাল পতাকা। বুধবার সন্ধ্যায় পদ্মায় পানি প্রবাহিত হচ্ছিল ১৮ দশমিক ১০ মিটার ওপর দিয়ে। রাজশাহীতে পদ্মার বিপদসীমা হচ্ছে ১৮ দশমিক ৫০ মিটার।

রাজশাহীর পদ্মার গেজ রিডার শহিদুল ইসলাম জানান, বুধবার সকালেই পদ্মার পানি প্রবাহিত হচ্ছিল ১৮ দশমিক ৫ মিটার ওপর দিয়ে। ১২ ঘণ্টা ব্যবধানে পানি শূন্য দশমিক ৫ মিটার বেড়ে প্রবাহিত হচ্ছে ১৮ দশমিক ১০ মিটার ওপর দিয়ে। এদিকে পানি বৃদ্ধির সঙ্গে

সঙ্গে নগরীসহ পবা উপজেলার নবগঙ্গাসহ কয়েকটি এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে। প্লাবিত হতে শুরু করেছে আশপাশের বেশ কিছু এলাকা।

গেজ রিডার শহিদুল ইসলাম বলেন, পদ্মার পানি দুই দিনের মধ্যে প্রায় ৫০ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়েছে। রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্র জানিয়েছে, ভাঙনের বিষয়টি নিয়মিত মনিটর করা হচ্ছে। যেখানে ভাঙনের আশঙ্কা দেখা দিচ্ছে সেখানেই মেরামত করা হচ্ছে। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া আছে। নদীর পাড় রক্ষায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের সঙ্গে আলোচনা চলছে বলে জানান তিনি।

ফারাক্কা ব্যারেজ সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে ফারাক্কা লকগেটের আপ স্ট্রিমে পানির লেভেল রয়েছে ৭৮ দশমিক ৫ ফুট এবং ডাউন স্ট্রিমে ৭৭ দশমিক ৯৯ ফুট। পশ্চিমবঙ্গের জন্য ফিডার ক্যানেলের মাধ্যমে ছাড়া হয়েছে ৪৪ হাজার কিউসেক পানি। বাকি পানি বাংলাদেশের অংশে ছাড়া হচ্ছে। মঙ্গল ও বুধবার পানির একটা বড় অংশ বাংলাদেশের দিকে ছাড়া হয়। ফলে বাংলাদেশ বন্যা পরিস্থিতির মুখে পড়তে চলেছে বলে মনে করা হচ্ছে।

তবে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের বন্যা পরিস্থিতি সামাল দিতে ফারাক্কা গেট দিয়ে বাংলাদেশের অংশে পানি ছাড়া আপাতত বন্ধ হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। ভারতীয় গণমাধ্যমের তথ্যানুসারে, ১০৯টি গেটের নয়টি বাদে সবই খুলে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাঁচ দিন ধরে ফারাক্কার ৯৫টি গেট খোলা রয়েছে। বন্ধ ছিল মাত্র ১৪টি। গত তিন দিনে ৪২ লাখ ৫৩ হাজার কিউসেকের বেশি পানি ছাড়া হয়েছে বাংলাদেশে। গেটগুলো দিয়ে ২২ আগস্ট পানি ছাড়া হয়েছে ১৫ লাখ ১১ হাজার ৪৬৯ কিউসেক। ২৩ আগস্ট ছাড়া হয়েছে ১৪ লাখ ১১ হাজার ৪৬৯ কিউসেক। ভারতীয় পক্ষের সিদ্ধান্ত হলো, ফারাক্কায় পানি এলেই সেই পানি ছেড়ে দেওয়া হবে।

ভারতের কর্মকর্তারা বলছেন, এতে বিহারের বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি ঘটবে। বিহার রাজ্যে গত এক সপ্তাহে ১০ লাখের বেশি মানুষ বন্যা কবলিত হয়েছে। বর্ষার মৌসুমে ফারাক্কার গেট খুলে দেওয়াকে ‘স্বাভাবিক’ ঘটনা হিসেবে বর্ণনা করে ভারতের কেন্দ্রীয় পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেছেন, বর্ষাকালে এমনিতেই অন্য সময়ের তুলনায় ফারাক্কার বেশি গেট খোলা থাকে। এবার বিহার প্রদেশে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি ঘটায় ফারাক্কার ১০৯টি গেটের নয়টি বাদে সবই খুলে দেওয়া হবে।

ফারাক্কার গেটগুলো খুলে দেওয়ার বিষয়ে বাংলাদেশকে আগেই নোটিস দিয়ে জানানো হয়েছে এবং এ নিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে পরামর্শও করা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের সেচমন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, এপারে (পশ্চিমবঙ্গে) পানি ছাড়লে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি ঘটবে। তাই কিছুতেই পশ্চিমবঙ্গে বেশি পানি ছাড়তে দেওয়া হবে না। তবে বাংলাদেশে পানি ছাড়ার বিষয়টি কেন্দ্রের ব্যাপার বলে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মন্ত্রী। - বিডি প্রতিদিন

পবিত্র ঈদ উপলক্ষে যাত্রীদের জন্য নৌপথে বিশেষ সার্ভিস

আগামী ৮ সেপ্টেম্বর থেকে দক্ষিণের ঘরমুখো যাত্রীদের জন্য নৌপথে বিশেষ সার্ভিস শুরু হবে। ঈদুল আজহা উপলক্ষে রাষ্ট্রীয় সংস্থা বিআইডব্লিউটিসি এবং বেসরকারি লঞ্চ প্রতিষ্ঠানগুলো একই দিনে বিশেষ সার্ভিস শুরু করবে। ঢাকা থেকে দক্ষিণাঞ্চলের ২৮ রুটের যাত্রীদের প্রধান ভরসা হচ্ছে বেসরকারি লঞ্চ সার্ভিস।

প্রাথমিক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ঈদের আগে ঢাকা থেকে ৮ থেকে ১১ সেপ্টেম্বর এবং ঈদের পর ১৫ থেকে ১৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ২৮ রুটে বিশেষ সার্ভিসে লঞ্চ চলাচল করবে। ২ সেপ্টেম্বর সভা করে এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন লঞ্চ মালিকদের সংগঠন অভ্যন্তরীণ নৌ চলাচল ও যাত্রী পরিবহন সংস্থার সাধারণ সম্পাদক মো. ছিদ্দিকুর রহমান পাটওয়ারী।

তিনি বলেন, ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে ১৭টি লঞ্চ চলবে। কমপক্ষে ১৪টি লঞ্চ ঈদের আগে ঢাকা থেকে এবং ঈদের পরে বরিশাল থেকে বিপরীত গন্তব্যে ছেড়ে যাবে। এদিকে লঞ্চের বিশেষ সার্ভিসের আগাম টিকিট দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করেছে ঢাকা-বরিশাল রুটের লঞ্চ কর্তৃপক্ষ।

বিআইডব্লিউটিসির মহাব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) নুরুল আলম আকন বলেন, ঢাকা-চাঁদপুর-বরিশাল-ঝালকাঠি-হুলারহাট মোরেলগঞ্জ রুটে বিশেষ সার্ভিসে সংস্থার ৫টি জাহাজ যথাক্রমে পিএস টার্ন, পিএস অস্ট্রিচ, লেপচা, মধুমতি এবং বাঙালি যাত্রী পরিবহন করবে।

স্ত্রীর লাশ কাঁধে নিয়ে বাড়ির পথে…

ভারতের দরিদ্রতম জেলাগুলোর একটি হলো ওডিশা রাজ্যের ভুবনেশ্বর। সেখানকার এক বাসিন্দা তার স্ত্রীর মৃতদেহ নিয়ে ১০ কিলোমিটার পথ হেঁটেছেন। সঙ্গে ছিল তার কান্নারত ১২ বছরের মেয়ে। নিজের গ্রাম থেকে ৬০ কিলোমিটার দূরের হাসপাতাল থেকে স্ত্রীর লাশ বাড়িতে আনার জন্য কোনো অ্যাম্বুলেন্সসেবা তিনি পাননি।
৪২ বছর বয়সী আদিবাসী দানা মাঝির যক্ষ্মায় আক্রান্ত স্ত্রী মঙ্গলবার রাতে সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। কিন্তু হাসপাতাল অ্যাম্বুলেন্স দিতে অপারগ। শেষে স্ত্রীর মরদেহ কাঁধে নিয়ে মেয়েসহ ৬০ কিলোমিটার দূরের গ্রামের দিকে হাঁটতে শুরু করেন দানা মাঝি। ১০ কিলোমিটার যাওয়ার পর এক টেলিভিশনকর্মী এ দৃশ্য দেখে ফেলেন। তার চেষ্টায় ব্যবস্থা হয় অ্যাম্বুলেন্সের।
ওই সাংবাদিককে দানা মাঝি বলেন, ‘আমি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে বলেছি, আমি একজন গরিব মানুষ। গাড়ি বা অ্যাম্বুলেন্সের মরদেহ বহনের সামর্থ আমার নেই। আমি তাদের অনেক অনুরোধ করেছি। কিন্তু তারা আমার কথা শোনেননি।’
এই রাজ্যে চিকিৎসাসেবার বিষয়টি সহজ নয়। এ জন্য রাজ্যে সরকার এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে ‘মহাপরায়াণা’ নামের একটি প্রকল্প চালু করেছে। এই প্রকল্পের আওতায় গরিবদের জন্য নিখরচায় সরকারি হাসপাতালে থেকে লাশ পরিবহনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এ জন্য ওই রাজ্যের ৩৭টি হাসপাতালে সরকারি অ্যাম্বুলেন্স ও গাড়ি দেওয়া হয়েছে। কিন্তু দানা মাঝি তার প্রয়োজনে ওই সেবা পাননি।
ওই রাজ্যের ক্ষমতাসীন বিজু জনতা দলের বিধায়ক কালিকেশ সিং দাও এক টুইট বার্তায় বলেন, ‘আমি ইতোমধ্যে স্থানীয় মন্ত্রীকে এ ব্যাপারে খোঁজ নিতে বলেছি এবং যথাযথ পদক্ষেপ নিতে বলেছি।’
কালাহান্দি জেলার সংগ্রাহক ব্রুন্দা দি বলেন, আমরা যখনই এ ঘটনা সম্পর্কে জেনেছি তখনই অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা করেছি। তিনি জানান, সরকারের অন্য একটি প্রকল্পের আওতায় মৃতদেহের অন্ত্যষ্টিক্রিয়ার জন্য প্রশাসনকে তিনি নির্দেশ দিয়েছেন।

সূত্র: এনডিটিভি

একজিমার সমস্যা থাকলে বাদ দিতে হবে এই খাবারগুলো

(স্মার্ট টাঙ্গাইল)- যদি আপনি একজিমায় ভুগে থাকেন তাহলে আপনার খাবার-দাবারের প্রতি একটু বেশি সচেতন হতে হবে। কারণ কিছু খাবার আছে যেগুলো একজিমার সমস্যাকে বাড়িয়ে তুলে। একজিমার সমস্যায় কোন খাবারগুলো এড়িয়ে চলতে হবে জেনে নিই চলুন।

১। দুগ্ধজাত খাবার

বাণিজ্যিকভাবে উৎপন্ন দুগ্ধজাত খাবার যেমন- পাস্তুরিত দুধ এড়িয়ে যাওয়াই ভালো। কারণ এগুলো একজিমার সমস্যা বৃদ্ধি করে। তাছাড়া অপাস্তুরিত দুধের প্রোটিন ক্যাসেইন এর প্রতি সংবেদনশীলদের একজিমার সমস্যা বৃদ্ধি পায়।

২। সয়া পণ্য

সয়া পণ্য যেমন- সয়া দুধ, টফু ইত্যাদি একজিমার সাথে সম্পর্কিত। আপনার সয়া পণ্যে অ্যালার্জি আছে কিনা তা পরীক্ষা করে বলে দিতে পারবেন ডারমাটোলজিস্ট।

৩। গ্লুটেন

গম, রাই শস্য ও বার্লিতে গ্লুটেন থাকে। যারা ইতিমধ্যেই একজিমার সমস্যায় ভুগছেন তাদের সমস্যা আরো বৃদ্ধি করে। তাই একজিমার সমস্যায় যারা ভুগছেন তাদের গ্লুটেনমুক্ত খাদ্যশস্য খাওয়া উচিৎ।

৪। এসিডিক খাদ্য

যদি এসিডিক খাবারের ক্ষেত্রে আপনি তেমন সংবেদনশীল নাও হন কিন্তু আপনার ত্বকে যদি প্রদাহ হয় তাহলে এসিডিক ফল যেমন- সাইট্রাস ফল, আনারস, স্ট্রবেরি এবং টমেটো একজিমার সমস্যা বৃদ্ধি করে।

৫। ডিম

অনেক মানুষের ক্ষেত্রেই ডিম একজিমার সমস্যাকে বৃদ্ধি করে। যেহেতু বেক করা খাবারের প্রধান অংশ হচ্ছে ডিম তাই বেকারি পণ্য এড়িয়ে যেতে হবে আপনাকে।

৬। ফুড প্রিজারভেটিভ

প্রক্রিয়াজাত ও প্যাকেটজাত খাদ্যে প্রিজারভেটিভ এবং কৃত্রিম রঙ ও গন্ধ যোগ করা হয় যা একজিমা সৃষ্টিতে সাহায্য করে। প্রক্রিয়াজাত ও প্যাকেটজাত খাদ্যে উন্নত গন্ধের জন্য মনোসোডিয়াম গ্লুটামেট ( MSG) যুক্ত করা হয় যা প্রদাহ সৃষ্টিতে সাহায্য করে। এছাড়াও খাদ্যে রঙ সৃষ্টির জন্য টারট্রাজাইন ব্যবহার করা হয়, সোডিয়াম বেঞ্জোয়েট, সোডিয়াম গ্লুটামেট (লবণ), এবং সালফিটেস (ফলের প্রিজারভেটিভ)নামক এডিটিভস যুক্ত করা হয় প্রক্রিয়াজাত খাদ্যে যা একজিমার সমস্যাকে বাড়িয়ে তুলে।

৭। নাইটশেড ভেজিটেবল

নাইটশেড পরিবারের সবজি যেমন- মরিচ, মসলা, বেগুন, আলু, তামাক ইত্যাদি খাবারগুলো একজিমার সমস্যা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। কেচাপ ও পাস্তা সস অনেক শিশুর প্রিয় খাবার যা এক্সিমা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

৮। বাদাম

চিনাবাদাম, আখরোট, কাজুবাদাম ইত্যাদি গাছবাদামগুলো একজিমার সমস্যা বৃদ্ধি করে। যাদের একজিমার সমস্যা আছে তাদের ক্ষেত্রে বাদাম খাওয়া এড়িয়ে যেতে হবে।

লিখেছেন-

সাবেরা খাতুন
ফিচার রাইটার,
স্মার্ট টাঙ্গাইল

সাবেকদের নিয়ে মাস্টার্স ক্রিকেট কার্নিভাল!

হাবিবুল বাশারসহ কয়েকজন অনুশীলন করছেন নিয়মিত। খেলোয়াড়ি জীবনের মতোই রোমাঞ্চের শিহরণ টের পাচ্ছেন আকরাম খান। মাঠে নামতে তর সইছে না মিনহাজুল আবেদীন, খালেদ মাহমুদ, খালেদ মাসুদের মতো অনেকেরই। সাবেক ক্রিকেটারদের এই রোমাঞ্চ-উত্তেজনা মাস্টার্স ক্রিকেট কার্নিভালকে ঘিরে।
কক্সবাজারে আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে মাস্টার্স ক্রিকেট টুর্নামেন্ট। সাবেক ও বর্তমান ক্রিকেটারদের এক সুতোয় গাঁথতে সম্প্রতি গড়ে তোলা হয়েছে ‘মাস্টার্স ক্রিকেটার্স অব বাংলাদেশ (এমসিবি)’। এই সংগঠনের উদ্যোগেই আয়োজন করা হচ্ছে টুর্নামেন্টটি। স্পন্সর প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জুড়ে টুর্নামেন্টের কেতাবি নাম ‘ওয়ালটন মাস্টার্স ক্রিকেট কার্নিভাল পাওয়ার্ড বাই স্ক্যান সিমেন্ট।’
৬টি দল খেলবে দুটি গ্রুপে ভাগ হয়ে। স্পন্সর প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে মিলিয়ে দলগুলোর নাম লঙ্কা-বাংলা অল স্টার্স মাস্টার্স, ইস্পাহানি চিটাগং মাস্টার্স, জেবি গ্রুপ ঢাকা বিভাগ মাস্টার্স, কনফিডেন্স গ্রুপ ঢাকা মেট্রো মাস্টার্স, জেমকন গ্রুপ খুলনা মাস্টার্স ও রেনেসাঁ রাজশাহী মাস্টার্স।
গ্রুপ পর্বে প্রতিটি ম্যাচ হবে ১৮ ওভারের। সেমি ফাইনাল ও ফাইনাল ২৫ ওভারের। কক্সবাজার শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কমপ্লেক্সে ১ ও ২ সেপ্টেম্বর হবে গ্রুপ পর্বের খেলা, ৩ সেপ্টেম্বর সেমি-ফাইনাল। ৫ বা ৬ সেপ্টেম্বর ফাইনাল হবে মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে, কৃত্রিম আলোয়।
মঙ্গলবার বিসিবি মিডিয়া সেন্টারে হয়ে গেল টুর্নামেন্টের ক্রিকেটারদের নিলাম। ৬ দলের প্রতিটিতে মেন্টর রাখা হয়েছে একজন করে বর্ষীয়ান ক্রিকেটার। এছাড়া প্রতিটি দলের অধিনায়ক ও ওই অঞ্চলের চার জন করে ক্রিকেটারের দল নির্ধারণ করা হয় আগেই। বাকি ক্রিকেটারদের নিলামে বেছে নেয় দলগুলি।
টুর্নামেন্টের আহবায়ক বাংলাদেশের সাবেক তিন অধিনায়ক আকরাম খান, খালেদ মাহমুদ ও খালেদ মাসুদ। মাহমুদ জানালেন, টুর্নামেন্টকে সত্যিকার অর্থেই একটি ক্রিকেট উৎসবে রূপ দিতে চান তারা।
“এমন অনেক সাবেক ক্রিকেটার আছে, যাদের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগ ছিল না। এমনকি ফোন নম্বরও ছিল না। এই টুর্নামেন্ট তাই একরকম একটি মিলন মেলা। সঙ্গে বর্তমান-সাবেক সংগঠক, আম্পায়ার, মিডিয়া মিলিয়ে কার্নিভালের রূপ দিতে চাই আমরা। ইচ্ছে আছে প্রতিবছরই এই আয়োজন করার।”
আয়োজকরা জানালেন, টুর্নামেন্ট আয়োজন করে একটি তহবিল গঠন করা হবে, যেটি থেকে পরবর্তীতে সহায়তা করা হবে দু:স্থ ক্রিকেটারদের। এছাড়া বাংলাদেশের ক্রিকেটে অবদান রাখা সংগঠন, আম্পায়ার ও সংবাদকর্মীদের সংবর্ধনা দেওয়া হবে এই আয়োজনে।
সাবেক ক্রিকেটাররা কে কোন দলে:
গ্রুপ ‘এ’:
লঙ্কা বাংলা ‘অল স্টার্স মাস্টার্স’: রকিবুল হাসান ( মেন্টর), সেলিম শাহেদ (অধিনায়ক) হাসিবুল হোসেন শান্ত, এহসানুল হক সেজান, জাভেদ ওমর বেলিম, তালহা জুবায়ের, আজম ইকবাল, মাসুদুর রহমান মুকুল, লাভলু রহমান, আদিল আহমেদ, সোহেল হোসেন পাপ্পু, নিয়াজ মোর্শেদ নাহিদ, বাকি বিল্লাহ হিমেল, ফাহিম মুন্তাসির ও মাহবুব আনাম।
কনফিডেন্স গ্রুপ ‘ঢাকা মেট্রো মাস্টার্স’: এএসএম ফারুক ( মেন্টর), খালেদ মাহমুদ (অধিনায়ক), মোহাম্মদ রফিক, সাজ্জাদ আহমেদ শিপন, নিয়ামুর রশিদ রাহুল, নাসির আহমেদ নাসু, মনিরুজ্জামান, ইমরান পারভেজ রিপন, আনিসুল হাকিম, ইকবাল হোসেন, ইমরান হামিদ পার্থ, জিয়াউদ্দিন আহমেদ, সাব্বির খান, তানভির আহমেদ তিমির ও আশফাক রহিম।
রেনেসাঁ গ্রুপ ‘রাজশাহী মাস্টার্স’: শাহনেওয়াজ কবির শানু ( মেন্টর), খালেদ মাসুদ (অধিনায়ক) আলমগীর কবির, রফিকুল ইসলাম, সাইফুল্লাহ খান জেম, হান্নান সরকার, আবদুল্লাহ বিপ্লব, তরিকুল ইসলাম, মোর্শেদ আলি খান, গাজী আলমগীর, মুশফিকুর রহমান বাবু, জাহাঙ্গীর আলম, শরিফুল হক প্লাবন, ওমর শরিফ খান ও আখতার আহমেদ শিপার।
গ্রুপ ‘বি’:
জেমকম গ্রুপ ‘খুলনা মাস্টার্স’: ওমর খালিদ রুমি ( মেন্টর) হাবিবুল বাশার (অধিনায়ক), মঞ্জুরুল ইসলাম, হাসানুজ্জামান ঝড়ু, মোহাম্মদ সেলিম, জামালউদ্দিন বাবু, মাহমুদুল হাসান রানা, মুরাদ খান, আলি আরমান রাজন, হারুন-অর-রশিদ লিটন, শফিউদ্দিন বাবু, তাসরেকুল ইসলাম টোটাম, তৌহিদুল ইসলাম চপল, জিসান হাসিব ও মিজানুর রহমান পাটোয়ারি।
ইস্পাহানি ‘চট্টগ্রাম মাস্টার্স’: শফিকুল হক হীরা ( মেন্টর), আকরাম খান (অধিনায়ক), মিনহাজুল আবেদিন, এনামুল হক মনি, তারেক আজিজ, আফতাব আহমেদ, তৌহিদুল হোসেন শ্যামল, হুমায়ুন কবির, আনোয়ার হোসেন মনির, জুবায়ের ইসতিয়াক আহমেদ, ফজলে বারি খান রুবেল, নুরুল আবেদিন নোবেল, আফজাল খান, ফজলে খান টিটু ও মীর আখতারউদ্দিন আহমেদ।
জেবি গ্রুপ ‘ঢাকা বিভাগ মাস্টার্স’: আজহার হোসেন শান্টু ( মেন্টর), নাইমুর রহমান দূর্জয় (অধিনায়ক), সানোয়ার হোসেন, শাহরিয়ার হোসেন বিদ্যুত, মেহরাব হোসেন অপি, সাইফুল ইসলাম, মনিরুল ইসলাম তাজ, শাহনেওয়াজ কবির শুভ্র, সাজ্জাদ কাদির, রাশেদুল হক সুমন, জাকির হাসান, দিপু রায় চৌধুরী, আনিসুর রহমান, জালাল ইউনুস ও আবু হায়দার রিপন।

ইংলিশে কথা বলা শেখার জন্য ৩৩১টি গুরুত্বপূর্ণ ইংলিশ শব্দ

কিছু ভিন্ন ধরনের শব্দার্থ দেওয়া হল যা কথোপকথনে বহুল ব্যবহৃত হয়। এছাড়া বিভিন্ন শব্দের অর্থ জানা থাকলে নিজেও বাক্য তৈরি করে কথা চালিয়ে যাও...