Sunday, 18 September 2016

ইংলিশে কথা বলা শেখার জন্য ৩৩১টি গুরুত্বপূর্ণ ইংলিশ শব্দ

কিছু ভিন্ন ধরনের শব্দার্থ দেওয়া হল যা কথোপকথনে বহুল ব্যবহৃত হয়। এছাড়া বিভিন্ন শব্দের অর্থ জানা থাকলে নিজেও বাক্য তৈরি করে কথা চালিয়ে যাওয়া যায়।

1) Aurora(অরোরা) – মেরুপ্রভা

2) Anchor (এ্যা ঙ্কর) – নোঙ্গর

3) Antimony (এ্যান্টিমোনি) – সুরমা

4) Arsenic (আর্সেনিক) – সেঁকোবিষ

5) Admire (এ্যাডমায়ার) – প্রসংসা করা

6) Allot (এ্যালট) – বরাদ্দ করা

7) Astral(এ্যাস্ট্রাল) – তারকাসন্ধীয়

8) Aggression(এ্যাগরেশন) – জবর দখল।

9) Armour (আর্মার) – বর্ম

10) Author (অথার) – গ্রন্থকার

11) Atmosphere (অ্যাটমোস্ফেয়ার) – বায়ুমন্ডল

12) Appetite (এ্যাপেটাইট) – রুচি

13) Befall (বিফল) – ঘটা

14) Butcher(বাচার) – কসাই

15) Beaten paddy(বিটেন প্যাডি) – চিড়া

16) Ban(ব্যান) – প্রতিবন্ধ

17) Banish(ব্যানিশ) – তাড়ানো

18) Blister(বিস্টার) – ফোস্কা

19) Bargain(বার্গেইন) – চুক্তি করা

20) Bait(বেইট) – টোপ

21) Battle(ব্যাটেল) – যুদ্ধ

22) Brook (ব্রুক) – ছোট নদী

23) Beckon(বেকন) – হাত দিয়ে ইশারা করা

24) Bow (বো) – ঝুঁকা

25) Bribe(ব্রাইব) – ঘুষ

26) Bury(বারি) – কবরস্থ করা

27) Bend(বেন্ড) – নোয়ানো

28) Claim(ক্লেইম) – দাবী

29) Commodity (কমোডিটি) – পণ্য

30) Compensation (কম্পেনসেশন) – ক্ষতিপূরণ

31) Clutch(ক্লাচ) – আঁকড়িয়ে ধরা

32) Chide (চাইড) – তিরস্কার করা

33) Cast(কাস্ট) – নিক্ষেপ করা

34) Cassia(ক্যাসিয়া) – তেজপাতা

35) Cumin seed(কিউমিনসিড) – জিরা

36) Coriander seed(করিয়ান্ডারসিড) – ধনিয়া

37) Cinnamon (সিনামন) – দারচিনি

38) Currant (কারেন্ট) – কিসমিস

39) Comment(কমেন্ট) – মন্তব্য

40) Comedy (কমেডি) – মিলনান্ত

41) Condolence(কনডোলেন্স) – সমবেদনা

42) Condemn(কনডেম) – নিন্দাকরা

43) Chase(চেজ) – তাড়াকরা

44) Consent (কনসেন্ট) – সুতি

45) Collapse (কলাপ্স) – ধ্বসেপড়া

46) Dynasty(ডিন্যাসটি)- রাজবংশ

47) Dogma (ডগমা) – মতবাদ

48) Divine(ডিভাইন) – স্বর্গীয়

49) Dowry(ডাউরি) – পন

50) Drench(ড্রেঞ্চ) – ভিজানো

51) Densorotinous(ডেন্সোরোটিনাস) – আক্কেল দাঁত

52) Dwell(ডোয়েল) – বাস করা

53) Dispute (ডিসপিউট) – ঝগড়া করা

54) Danger (ডেনজার) – বিপদ

55) Diversity (ডাইভারসিটি) – পার্থক্য

56) Damsel (ড্যামসেল) – অবিবাহিত মেয়ে

57) Damage (ড্যামেজ) – আঘাত

58) Dappled (ড্যাপেলড্) – নানা রঙে রঙিন

59) Delicious (ডেলিশিয়াস) – মজাদার

60) Defend (ডিফেন্ড) – আত্মরক্ষা করা

61) Delete (ডিলেট) – মুছে ফেলা

62) Destroy (ডিস্ট্রয়) – ধ্বংস করা

63) Dawn (ডন) – ভোর

64) Dwelling (ডোয়েলিং) – বাসগৃহ

65) Enviously (এনভিয়াসলি) – ঈর্ষান্বিতভাবে

66) Ephemeral (এফিমেরাল) – অবিনশ্বর

67) Eunuch (ইউনাক) – খাজা

68) Exchange (এক্সচেন্জ) – বদল

69) Element (এলেমেন্ট) – উপাদান

70) Excavate (এক্সক্যাভেট) – খনন করা

71) Echo (ইকো) – প্রতিধ্বনি

72) Eligible (এলিজিবল) – নির্বাচনের যোগ্য

73) Entity (এনটিটি) – সত্তা

74) Erase (ইরেজ) – মুছে ফেলা

75) Epitaph (এপিট্যাফ) – স্মৃতিস্তম্ভের উপর ক্ষোদিত লিপি

76) Elect (ইলেক্ট) – বাছাই করা

77) Edible (এডিবল) – খাওয়ার যোগ্য

78) Embarrass (এমব্যারাস) – অপ্রিতীকর অবস্থা

79) Evoke (এভোক) – ধরে রাখা

80) Envy (ইনভে) – হিংসা

81) Fabric (ফ্যাবরিক) – কাপড়

82) Fin (ফিন) – মাছের ডানা

83) Flesh (ফ্লেশ) – মাংস

84) Famine (ফ্যামিন) – দূর্ভিক্ষ

85) Familiar (ফ্যামিলিয়ার) – চেনা

86) Flee (ফ্লি) – পালিয়ে যাওয়া

87) Float (ফ্লোট) – ভাসা

88) Fog (ফগ) – কুয়াশা

89) Fragment (ফ্র্যাগমেন্ট) – ভাঙ্গা অংশ

90) Fortune (ফরচ্নু) – ভাগ্য

91) Fury (ফিউরি) – ক্রোধ

92) Flicker (ফ্লিকার) – অসমভাবে জলন্ত

93) Garland (গারল্যান্ড) – ফুলের মালা

94) Gnat (ন্যাট) – কীট

95) Gruel (গ্রুয়েল) – ভাতের ফেন

96) Glamour (গামার) – সোন্দর্য

97) Gossip (গসিপ) – গল্প করা

98) Gnarled (নার্ল্ড) – বাঁকানো

99) Goblet (গবলেট) – হাতল ছাড়া বড় এক ধরনের গাস

100) Grotto (গ্রোটো) – গুহা

101) Gust (গাস্ট) – জোরে ধাক্কা

102) Gambler (গ্যামব্লার) – জুয়াড়ী

103) Generous (জেনেরাস) – দয়াবান

104) Garret (গ্যারেট) – চিলেকোঠা

105) Goldsmith (গোডস্মিথ) – স্বর্ণকার

106) Hawk (হক) – বাজপাখী

107) Hymn (হীম) – স্ত্রোতি

108) Helot (হিলট) – ক্রীতদাস

109) Hasten (হেসন) – তাড়াতাড়ি

110) Heinous (হেনাস) – ভয়ানক

111) Hail (হেইল) – বর্ষন

112) Hemisphere (হেমিস্ফেয়ার) – অর্ধগোলক

113) Harass (হ্যারেস) – বিরক্ত করা

114) Hornet (হর্নেট) – ভিমরুল

115) Hollow (হলোউ) – ফাঁপা

116) Hamper (হ্যমপার) – ক্ষতি

117) Harbor (হারবোর)

118) Haste (হেষ্ট) – দ্রুত

119) Hammock (হ্যামক) – এক ধরনের ঝুলন্ত বিছানা

120) Hue (হিউ) – রং

121) Harmony (হারমোনি) – একতান

122) Husky (হাসকি) – কর্কশ

123) Hysteria (হিসটেরিয়া) – উত্তেজনা

124) Hood (হুড) – সাপের ফনা

125) Heel (হিল) – গোড়ালি

126) Heir (এয়ার) – উত্তরাধিকারী

127) Hump (হাম্প) – কুজ

128) Horizon (হরিজন) – দিক চক্রবাল

129) Heaven (হ্যাভেন) – স্বর্গ

130) Hell (হেল) – নরক

131) Holiness (হলিনেস) – পবিত্রতা

132) Inspiration (ইনশপিরেশন) – প্রেরনা

133) Imitate (ইমিটেট) – অনুকরন করা

134) Idol (আইডল) – মূর্তি

135) Iguana (ইগুয়ানা) – এক ধরনের গেছো টিকটিকি

136) Immense (ইম্মেন্স) – বিরাট

137) Itch (ইচ) – চুলকানি

138) Ivy (আইভি) – এক ধরনের সবুজ পরগাছা

139) Intensely (ইনটেন্সলি) – তীব্রভাবে

140) Juvenile (জুভেনাইল) – অল্পবয়সী

141) Jot (জট) – তাড়াতাড়ি লেখা

142) Jockey (জোকি) – ঘোড়সওয়ার

143) Jaw (জও) – চোয়াল

144) Knob (নব) – হাতল

145) Knot (নট) – জট

146) Knock (নক) – টোকা দেওয়া

147) Kinsfolk (কিনসফোক) – আত্ত্বীয়

148) Lap (ল্যাপ) – কোল

149) Layer (লেয়ার) – স্তর

150) Larva (লার্ভা) – সদ্যজাত পোকামাকড়

151) Legend (লেজেন্ড) – পুরানো কাহিনী

152) Luminate(লুমিনেট) – আলো ছড়ানো

153) Limit (লিমিট) – সীমা

154) Livid (লিভিড) – নীলাভ রং

155) Lure (লিউর) – টোপ

156) Luxury (লাক্সারী) – অপ্রয়োজনীয় বিলাস দ্রব্য

157) Loyal (লয়াল) – বিশ্বাসী

158) Lynx (লিংক্স) – ব্যগ্রশ্রেনীর একধরনের পশু

160) Middleman (মিডলম্যান) – ঘটক

161) Monument (মনুমেন্ট) – মিনার

162) Meteor (মিটিওর) – উল্কা

163) Mansion (ম্যানশন) – বৃহদাকার বাড়ি

164) Mare (মেয়ার) – ঘোটকী

165) Meditation (মেডিটেশন) – ধ্যান

166) Mason (ম্যাশন) – রাজমিস্ত্রী

167) Molasses (মোলাসিস) – গুড়

168) Moustache (মোস্ট্যাচ) – গোঁফ

169) Mercy (মারসি) – দয়া

170) Modern (মর্ডান) – আধুনিক

171) Motive (মোটিভ) – কারন

172) Mute (মিউট) – শব্দহীনতা

173) Mutton (মাটন) – ভেড়ার মাংস

174) Mutter (মাটার) – আস্তে কথা বলা/ বিড়বিড় করা

175) Nod (নড) – মাথা নাড়ানো

176) Nook (নুক) – কোনা

177) Novel (নোভেল) – উপন্যাস

178) Notify (নোটিফাই) – জানানো

179) Noxious(নোক্সিয়াস) – ক্ষতিকর

180) Nocturnal (নকটারনাল) – নিশাচর

181) Native (নেটিভ) – নিজদেশীয়

182) Neglect (নেগলেক্ট) – অবহেলা করা

183) Nature (ন্যাচার) – প্রকৃতি

184) Naval (ন্যাভাল) – নাভি

185) Nostrils(নোসট্রিল্স) – নাকের ছিদ্র

186) Novelist(নভেলিষ্ট) – ঔপন্যাসিক

187) Oath(ওথ) – শপথ

188) Oasis(ওয়াসিস) – মরুদ্যান

189) Odour (ওডোর) – গন্ধ

190) Optimist (অপটিমিষ্ট) – আশাবাদি

191) Oral (ওরাল) – মৌখিক

192) Overthrow(ওভারথ্রো) – পরাজিত করা

193) Octagon(ওক্টাগন) – আট বাহু বিশিষ্ট আক…তি

194) Provoke (প্রোভোক) – কুপিত

195) Presage (প্রিসেজ) – পূর্বাভাস দেয়া

196) Petal (পেটাল) – ফুলের পাপড়ি

197) Purchase (পারচেস) – কেনা কাটা

198) Purification (পিউরিফিকেশন) – শুদ্ধি করণ

199) Palate(প্যালেট) – তাল

200) Pore (পেয়ার) – লোমকূপ

201) Pus (পাস) – পুঁজ

202) Pleader (পিডার) – উকিল

203) Plan (প্ল্যান) – পরিকল্পনা

204) Phantom (ফ্যান্টম) – ছায়ামূর্তি

205) Praise (প্রেইস) – প্রশংসা করা

206) Pseudo (সিউডো) – ছদ্ম

207) Partake (পারটেক) – অংশ নেয়া

208) Plait (প্লেইট) – চুলের বেণী

209) Philosopher (ফিলোসোফার) – দার্শনিক

210) Portrait (পোট্রেইট) – ছবি

211) Precious (প্রেশিয়াস) – মূল্যবান

212) Petrify (পেটরিফাই) – পাথরে পরিণত করা

213) Purity(পিউরিটি) – পবিত্রতা

214) Qualm (কুয়াম) – নিজ সম্পর্কে সন্দেহ

215) Quote (কুয়োট) – বর্ণনা করা

216) Quench (কুয়েঞ্চ) – পিপাসা মেটানো

217) Quicksand (কুয়িকস্যান্ড) – চোরাবালি

218) Quixotic (কুইকসোটিক) – উঞগ¢ট

219) Quit (কুইট) – ত্যাগ করা

220) Quotient (কোশেন্ট) – ভাগফল

221) Raiment (রেমেন্ট) – পরিচ্ছদ

222) Raft(র্যাফট) – নৌকা

223) Render (রেন্ডার) – সমার্পন করা

224) Remedy (রেমেডি) – প্রতিকারক

225) Rouge (রোউগ) – শয়তান

226) Risky (রিস্কি) – ঝুঁকিপূর্ণ

227) Row (রোউ) – নৌকা চালান

228) Rapid (র্যাপিড) – দ্রুত

229) Radiate (রেডিয়েট) – আলো ছড়ানো

230) Rage (রেইজ) – রাগ

231) Realm (রিয়েল্ম) – জায়গা

232) Relax (রিল্যাক্স) – আরাম করা

233) Remove (রিমুভ) – সরানো

234) Rhapsody (র্যাপসোডি) – সুর

235) Rumour (রিউমার) – গুজব

236) Roam (রোম) – ঘুরে বেড়ানো

237) Ribbon (রিবন) – ফিতা

238) Rib (রিব) – পাজর

239) Sheepish (শিপিশ) – ভিতু

240) Slay (স্লেই) – হত্যাকারী

241) Sociable (সোসিয়েবল) – মিশুক

242) Solemn (সোলেম) – গম্ভীর

243) Suckle (সাকেল) – স্তন্য পান করানো

244) Swell (সয়েল) – স্ফীত হওয়া

245) Slink (স্লিঙ্ক) – সরে পড়া

246) Stride (স্ট্রাইড) – লম্বা পা ফেলে চলা

247) Shrub (শ্রাব) – গুল্ম

248) Severe (সীভিয়র) – প্রখর

249) Serpent (সার্পেন্ট) – সাপ

250) Solicitude (সলিসিটিউড) – উদ্বেগ

251) Solitary (সলিটারি) – নির্জন

252) Shallow (শ্যালও) – অগভীর

253) Starve (স্টার্ভ) – উপবাস করা

254) Sore (সোর) – ব্রণ

255) Saffron (স্যাফরন) – জাফরাণ

256) Sigh (শাই) – দীর্ঘ শ্বাস ফেলা

257) Spice (স্পাইস) – মসলা

258) Sieve (সীভ) – চালুনি

259) Sight (সাইট) – দৃশ্য

260) Slaughter (স্লটার) – জবাই করা

261) Shrine (শ্রিন) – পবিত্র কোন স্থান

262) Stale (স্টেল) – বাসি

263) Stink (স্টিংক) – দূর্গন্ধ ছড়ানো

264) Seethe (সিথ) – সিদ্ধ হতে থাকা

265) Savage (স্যাভেজ) – বণ্য

266) Sapphire (স্যাফায়ার) – নীলা পাথর

267) Scent (সেন্ট) – গন্ধ

268) Scrub (স্ক্রাব) – ঘষে ঘষে মুছা

269) Sanctuary (স্যাংকচুয়েরী) – পবিত্র স্হান

270) Shadow (শ্যাডো) – ছায়া

271) Shiver (শিভার) – কাঁপা

272) Solid (সলিড) – কঠিন

273) Sphere (স্ফেয়ার) – গোলক

274) Sojourn (সোজান) – প্রবাসবাস করা

275) Suspense (সাসপেন্স) – দুশ্চিন্তা

276) Syrup (সিরাপ) – ফলের রস

277) Sombre (সোম্বার) – শোকঘন

278) Twilight (টুইলাইট) – গোধুলি

279) Thrive (থ্রাইভ) – সতেজ হয়ে ওঠা

280) Trim (ট্রিম) – সাজানো

281) Trivial (ট্রিভিয়াল) – অধম

282) Troublesome (ট্রাবলসাম) – ঝামেলাকর

283) Twinkle (টুইঙ্কেল) – ঝিকমিক করা

284) Trio (ট্রাইও) – শিক্ষানবীশ

285) Tolarate (টোলারেট) – সহ্য করা

286) Talent (ট্যালেন্ট) – প্রতিভা

287) Twig (টুইগ) – গাছের ডাল

288) Twist (টুইস্ট) – বাঁকানো

289) Trash (ট্র্যাশ) – আবর্জনা

290) Tomb (টম) – কবর

291) Terminate (টার্মিনেট) – ধবংস করা

292) Tatter (ট্যাটার) – নষ্ট হয়ে যাওয়া

293) Triumph (ট্রায়াম্প) – বিজয়ী

294) Turban (টারবান) – পাগড়ি

295) Udder (আডার) – পশুর স্তন

296) Ultra (আলট্রা) – অতি

297) Utter (আটার) – উচ্চারন

298) Unworthy (আনওর্দি) – অযোগ্য

299) Ultimate (আলটিমেট) – শেষ

300) Ulcer (আলসার) – ক্ষত

301) Vague (ভেগ) – অস্পষ্ট

302) Valid (ভ্যালিড) – গহণযোগ্য

303) Vessel (ভেসেল) – পাত্র

304) Vehicle (ভিহিকল) – যান

305) Vanity (ভ্যানিটি) – মিথ্যাগর্ব

306) Value (ভ্যালু) – মূল্য

307) Voyage (ভয়েজ) – ভ্রমণ

308) Vulture (ভালচার) – শকুন

309) Weave (উইভ) – বোনা

310) Wring (রিং) – মোচড়ানো

311) Widow (উইডোউ) – বিধবা

312) Wander (ওয়ান্ডার) – উদ্দেশ্যহীণভাবে ঘোরা

313) Wig (উইগ) – পরচুলা

314) Whirl (উইর্ল) – ঘুরা

315) Woe (ঔ) – দুঃখ

316) Wrist(রিষ্ট) – কব্জি

317) Wry (রাই) – বক্র

318) Xenophobia (জেনোফোবিয়া) – বিদেশীদের প্রতি ঘৃণা

319) Xylophone (জাইলোফোন) – এক ধরনের বাদ্যযন্ত্র

320) Xanthic (জ্যানথিক) – পিতবর্ণ

321) Xylography (জাইলোগ্র্যাফি)- কাঠে খোদাই করা বিদ্যা

322) Yawn (এয়ান) – হই তোলা

323) Yarn ইয়ার্ন) – সুতা

324) Yolk (ইয়োক) – ডিমের কুসুম

325) Yelp (ইয়েলপ) – চিৎকার করা

326) Zodiac (জোডিয়াক) – রাশিচক্র

327) Zoom (জুম) – অত্যন্ত দ্রত বেগে চলা

328) Zeal (জিয়েল) – অগ্রহ

329) Zig-Zag (জিগ জাগ) – আঁকাবাঁকা

330) Zest (জেস্ট) – উৎসাহ

331) Zoologist জিউলোজিস্ট) – প্রাণীতত্ত্

smarttangail.blogspot.com

fb.me/smartTangail36

Friday, 16 September 2016

৩টি ভুল এড়িয়ে চলুন নতুন ব্যবসায়

প্রতিযোগিতার বাজারে অনলাইন ব্যবসায় দ্রুত এগিয়ে যেতে চান? এক্টাই উপায়। আপনাকে থাকতে হবে সদা উদ্যমী। অলসতা আপনার জন্য নয়। ভুলে যান বিশ্রাম, ঘুরোঘুরি। ভুলে যান আড্ডাবাজি। কঠিন শ্রমের জন্য মানসিক প্রস্তুতি নিন আর এড়িয়ে চলুন এই ভুলগুলো -

দেরী করলেই বিপদ
ব্যবসার জন্য হয়ত মূলধন ইনভেস্ট করে অনেক পণ্য কিনেছেন। অথবা আপনার প্রতিষ্ঠানে ক্যাশ অন ডেলিভারি বা এরকম নতুন কিছু চালু করতে চান। দেরী করবেন না। কারণ আপনার আইডিয়া অন্য কারো মাথাতেও আসতে পারে। বাজারে একটা কিছু যখন আপনিই প্রথম আনছেন তখন স্বাভাবিকভাবেই সেই পণ্য/সেবা আপনাকে দেবে অনন্যতা। কিন্তু যখনই আপনি ২য় বা ৩য় হয়ে যাবেন, তখন তা আর বিশেষ কিছু থাকবে না। তাই যা করবেন দ্রুত করে ফেলুন।

ইউনিক হওয়া ছাড়া উপায় নেই
এখন চারিদিকে প্রচুর দোকান। আপনি যে পন্যেরই ব্যবসা শুরু করুন না কেন আপনি একাই সেই ব্যবসা করছেন না, আছে আরো অনেক বিক্রেতা। তাই আলাদাভাবে নজরে পড়তে আপনার পণ্যকে হতে হবে যথেষ্ট আলদা। ভিন্নতাই হবে একমাত্র কৌশল যা ক্রেতাকে হাজার অনলাইন শপের ভীড়ে ফিরিয়ে আনবে আপনার কাছে।

কথা আর আজে মিল থাকতে হবে
আপনি হয়ত কী কী করবেন, কীভাবে করবেন তা নিয়ে বিশদ চিন্তা করছেন, কিন্তু যে সময় দেয়া দরকার সে কাজকে বাস্তবায়ন করতে তা করছেন না। এভাবে আপনি এগোতে পারবেন না। প্রতিদিন বরং নিজের কাজের একটা টার্গেট ঠিক করুন। সে অনুযায়ী দিন শেষে মিলিয়ে দেখুন কী কী করেছেন, কী কী বাকি আছে। কাজই আপনাকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। তাই পরিশ্রম হলেও দিনের কাজ দিনে শেষ করুন। বেশি চিন্তা করে সময় নষ্ট করবেন না।

মাত্র ৩টি পরামর্শ আপনার ব্যবসাকে সফল করতে পারে। নিয়মিত মেনে চলুন। মনে রাখুন, আপনি একজন ব্যবসায়ী। সময় নষ্ট করবার মত সময় আপনার নেই। যখন আপনি প্রতিষ্ঠিত হয়ে যাবেন তখন উপভোগ করুন জীবনকে নিজের ইচ্ছেমত।

লিখেছেন
আফসানা সুমী
ফিচার রাইটার, প্রিয় লাইফ
প্রিয়.কম

Thursday, 15 September 2016

ব্যবসা শুরু করুন চল্লিশ এর আগেই

সাধারণত দেখা যায়, চাকরী করে একটা বয়সের পর মানুষ ব্যবসা শুরু করে। পুঁজি, অভিজ্ঞতা এসব বিষয় থাকে বিবেচনায়। অনেকেই আবার তরুণ বয়সেই ব্যবসা শুরু করেন, কখনো বড় উদ্যোক্তাদের দেখে অনুপ্রেরিত হয়ে, কখনোবা নিজের সৃজনশীলতাকে আরও বড় করে তুলে ধরতে।

তবে আপনার প্রেষণা বা আগ্রহ যাই থাক, সফল ব্যবসায়ীরা কিন্তু বলছেন ব্যবসা করতে হলে শুরু করতে হবে ২০-৩০ এর মধ্যেই। আসুন, জেনে নিই কারণগুলো।

দীর্ঘমেয়াদী সম্ভাব্য আয়
আপনি যদি আপনার পরিশ্রম এবং মেধার সমন্বয়ে একজন সফল ব্যবসায়ী হয়ে দাঁড়াতে পারেন তাহলে দীর্ঘদিন সেই আয় ভোগও করতে পারবেন। আপনি যদি শুরুতেই কোন চাকরিতে ঢুঁকে যান, তাহলে সেই চাকরি ছেড়ে আবার নতুন করে জীবন শুরু করা কঠিন। আর যে কোন ব্যবসা হঠাৎ সফল হয় না। সে জন্য প্রয়োজন হয় সময়। যত কম বয়সে আপনি কাজে নেমে পড়বেন ততই বেশী সময় পাবেন। আপনার পরিশ্রমের ফল উপভোগ করারও সুযোগ থাকবে। সব মিলিয়ে, ব্যবসা দাঁড় করানোর সময়টা পেরিয়ে ভাল থাকবেন আপনি।

ঝুঁকি সহ্য করার ক্ষমতা
যতই আপনার মনে হোক না কেন, বয়স বাড়লে সহ্য ক্ষমতা বাড়ে, আসলে বয়স বাড়ার সাথে সাথে আমাদের শরীর, নার্ভ সবই দূর্বল হয়ে যায়। একজন তরুণ ব্যবসার আদ্যোপান্ত যেভাবে বিচার করতে পারেন, বিশ্বের কোথায় কোনভাবে একই আইডিয়ার সমন্বয় ঘটছে, সেখান থেকে তিনি কি নেবেন, কি নেবেন না, কিভাবে নিজের ব্যবসাকে অনন্য করে তুলে ধরবেন, মোট কথা ঝুঁকি নেওয়ার যে সাহস তার থাকে চল্লিশোর্ধ একজন মানুষের পক্ষে সেই ঝুঁকি নেওয়া কঠিন। কারণ বাস্তবতা আর অভিজ্ঞতার শেকলে তার হাত-পা বাঁধা পড়ে যায়। তিনি তখন তার টাকা শুধু নিশ্চিত খাতেই বিনিয়োগ করতে চান।

শক্তি এবং প্রেরণা
ব্যবসা করার জন্য অনেক পরিশ্রম প্রয়োজন, এটা সর্বোজনস্বীকৃত। একজন তরুণের পরিশ্রম করার যেমন শক্তি থাকবে একজন বয়স্ক ব্যাক্তির সেটা থাকবে না এটাই স্বাভাবিক। চল্লিশের পরও দীর্ঘদিন আমাদের সম্মানিত জেষ্ঠ্যরা কাজ করে যান। তারা অবশ্যই কাজ করতে পারদর্শী। কিন্তু নতুন করে জীবনকে শুরু করতে চাইলে বিষয়টা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। মানসিক তীব্র শক্তিরও প্রয়োজন আছে। কারণ, ঝুঁকির সাথে সাথে ব্যার্থতার সম্মুখীন হওয়ার সমূহ সম্ভাবনা আছে। তরুণ বয়সটাই এত ধকল সামলানোর জন্য উপযোগী।

নতুনকে গ্রহণ করার মানসিকতা
তরুনরা নতুনকে যেভাবে গ্রহণ করতে পারেন, বয়স্করা সেটা পারেন না প্রায়শই। দীর্ঘদিন বিভিন্নরকম মানুষের সাথে মিশে অনেক রকম অভিজ্ঞতা হয় তাদের। এই অভিজ্ঞতার কারণে নতুন কোন আইডিয়াকে শুরুতেই নেতিবাচকভাবে বিচার করে বসেন তারা। ব্যবসার জন্য নতুন আইডিয়াকে গ্রহণ করতে পারা জরুরী। আপনার চারপাশে ইতিমধ্যেই যা যা আছে আপনি যদি একই বিষয় এবং আয়োজন নিয়ে ব্যবসায় নামেন তাহলে সফল হওয়ার গতি আরও ধীর হয়ে যায়। এজন্যই প্রয়োজন হয় নতুন কোন আইডিয়া সংযোজনের। যাতে অন্য সবার মাঝে চোখে পড়েন আপনি।

মাল্টিপল ব্যবসার ক্ষেত্রে
অনেক সময় আমরা একটা বিষয়কে কেন্দ্র করে উদ্যোক্তা হয়ে মার্কেটে প্রবেশ করি। কিন্তু ধীরে ধীরে আমরা ব্যবসা বাড়াই। যেমন, একজন কাপড়ের ব্যবসায়ী ধীরে ধীরে ব্যবসার সফলতা অনুযায়ী বাড়াতে ত্থাকেন ব্যবসার পরিধি। যোগ করেন গহনা বা অন্যন্য অনুষংগের ব্যবসাও। আবার হয়ত কাপড়ের ব্যবসাকেই আরও বিস্তৃত করেন। কারখানা নেন। নিজেই প্রডাকশনে চলে যান। কম বয়সে শুরু করলে এই সময় পাওয়া সহজ। আপনি হারবেন, আবার উঠে দাঁড়াবেন। কিন্তু সময় যদি আগেই আমরা পার করে দিই তাহলে আর সফল বড় উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগ থাকে না। ছোট খাট কাজ চালানো ব্যবসাই করতে হয়।

তাই, সব দিক বিবেচনা করে কম বয়সে ব্যবসা শুরু করা উচিত আপনার। যা করতে চান, তা করুন আজই। কালকের জন্য না হোক কোন কিছুই। নেমে পড়ুন, পরিশ্রম করুন। অবশ্যই সফল হবেন।

লিখেছেন
আফসানা সুমী
ফিচার রাইটার, প্রিয় লাইফ
প্রিয়.কম

লিডারশীপ ডেভেলপ করার সহজ স্টেপ

লিডারশীপ হচ্ছে নিজের খেয়ে, অন্যকে দিয়ে বনের মোষ তাড়ানো। আরো সোজা কথায় বললে, যাকে অন্যরা ফলো করে সে-ই লিডার। সেটা ভার্সিটির ক্লাব, ভলান্টিয়ার অর্গানাইজেশন, কিংবা ট্যুরে বের হওয়া ফ্রেন্ডদের গ্রুপেও হতে পারে। তবে লিডারশীপ কোয়ালিফিকেশনের কথা শুনলেই বেশিরভাগ পোলাপান হাফ প্যান্ট খুলে দৌড় মেরে বাকি জীবন দুধ-ভাত হয়ে থাকার সিদ্ধান্ত নেয়। অথচ লিডারশীপ ডেভেলপ করা খুবই খুবই সোজা। সিম্পল ৪ টা স্টেপ ফলো করলে যে কেউ লিডার হতে পারবে।

স্টেপ-১: বি এভেইলএবল :

কম্পিউটারের খাঁচা, খেলা দেখার নেশা, বাথরুমের চিপা থেকে একটু সময় বের করতে হবে। ক্যাম্পাসে প্রায়ই কালচারাল ইভেন্ট, ক্যারিয়ার ক্লাব, ডিপার্টমেন্টের প্রোগ্রাম, ভলান্টিয়ার এক্টিভিটি হয়। এরকম একটা বা দুইটা ইভেন্টে যাবা।নির্ধারিত সময়ের একটু আগে গিয়ে কোনার মধ্যে লুকিয়ে না থেকে, অর্গানাইজাররা যেখানে ছোটাছুটি করতেছে তার আশেপাশে ঘুরাঘুরি করবা। তেমন কিছু বলার বা করার দরকার নাই। জাস্ট দেখো, খেয়াল করো, অবজার্ভ করো। কেউ ভারি কিছু একা একা সরাইতে না পারলে একটু হেল্প করো। ব্যস, এই টুকুই। এর বেশি কিছু না।

স্টেপ-২: বি হেল্পফুল :

অর্গানাইজাররা যখন দেখবে তুমি হেল্প করতেছ এবং বডি ল্যাঙ্গুয়েজ দিয়ে বুঝাই দিচ্ছ তুমি এভেইলএবল। তখন তারাই বলবে, রিসেপশনের যে থাকার কথা সে এখনো আসে নাই। তুমি কি ওই খানে একটু বসতে পারবা? কোন গেস্ট আসলে সামনের সারিতে এনে বসবা। বা এই খাবারের প্যাকেটগুলার সাথে একটা করে ড্রিংকস দিতে পারবা? তখন হাসি মুখে বলবা- অবশ্যই। এই "অবশ্যই" শব্দটা বলে তুমি একটা অর্গানাইজেশনের আনঅফিসিয়াল মেম্বার হয়ে গেছ। এইভাবে দুই-তিনটা ইভেন্টে হেল্প করলে, ওরাই তোমাকে পাবলিক রিলেশন সেক্রেটারি বা ফুড সেক্রেটারি বানায় দিবে। ব্যস, তোমার সিভিতে বড় বড় করে লেখার মতো একটা জিনিস পেয়ে গেলা। যারা রুমে বসে বসে গেইম অফ থ্রোন দেখতেছে তাদের চেয়ে এগিয়ে গেলা।

স্টেপ-৩: বি এ ফলোয়ার :

একটা অর্গানাইজেশনের সাথে যুক্ত হলেই সেটার সাথে দিনরাত ২৪ ঘন্টা লেগে থাকা লাগে না। মাসে ৩-৪ ঘন্টা বা সেমিস্টারে ১০-১৫ ঘন্টা সময় দিলেই হয়। তবে তোমাকে যেসব দায়িত্ব দিবে সেগুলা সিনসিয়ারলি করবা। যেখানে যেতে বলবে সেখানে যাবা। পড়ালেখা ঠিক মতো করো বা না করো, এই কাজে কোন ফাঁকিবাজি করবা না। সিনিয়ররা যেসব ডিসিশন নিচ্ছে, সেগুলা খেয়াল করবা। বেশিরভাগ জিনিসই কমন সেন্স। তোমার কোন অভিমত থাকলে জানাবা। বি এ গুড ফলোয়ার। গুড লিসেনার। রিলায়েবল টিম মেম্বার। আর কিছু না।

স্টেপ-৪: বি এ লিডার :

তুমি যখন থার্ড ইয়ারের শেষ দিকে যাবা, তখনই সিনিয়রদের বিদায় ঘন্টা বেজে উঠবে। তারা চাইবে তাদের প্রাণপ্রিয় অর্গানাইজেশনটা কোন ইফেক্টিভ এবং সিনসিয়ার পারসনের হাতে তুলে দিতে। তুমি যেহেতু এত দিন ধরে দায়িত্ব নিয়ে হেল্প করেছ। তোমাকে একটা গুরুত্বপূর্ণ পদ দিবে। তারপর থেকে তুমিই জুনিয়রদের কাজে লাগাবা। তুমিই ডিসিশন মেক করবা। মানে তুমিই লিডার হয়ে যাবা।

সো, লিডার হওয়ার জন্য হেল্প করার মেন্টালিটি নিয়ে এখন যারা লিড দিচ্ছে তাদের ফলো করতে থাকো। সময়ের আবর্তনে সুযোগ তোমার কাছে চলে আসবে। এতদিন সিনিয়ররা যা কিছু করতো সেগুলা কপি-পেষ্ট করলেই তোমার ভিতরে সাহস বেড়ে যাবে, ক্লাবের ভিশন ডেভেলপ হয়ে যাবে। কাকে দিয়ে কিভাবে কাজ করিয়ে নিতে হবে সেই বুদ্ধি গজাবে। হচ্ছে না, হচ্ছে না বলেও, শেষ মুহূর্তে স্পন্সর জোগাড় হয়ে যাবে। ঠেকায় পড়ে, পোস্টার ডিজাইন, ম্যাগাজিন প্রিন্ট, টি-শার্ট ডিজাইন শিখে ফেলবে। দশ-পনের জনের একটা টিম চালানোর দক্ষতার আবির্ভাব হয়ে যাবে। এভাবে কাজে নেমে পড়লে ঠিক সময়ে লিডারশীপ স্কিলও পয়দা হয়ে যাবে।

জীবনে সফল হওয়ার জন্য কনফিডেন্স অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কনফিডেন্স, পিপল ম্যানেজমেন্ট আর লিডারশীপ স্কিল ডেভেলপ করার জন্য ভার্সিটি লাইফ এবং ভার্সিটির অর্গানাইজেশনের চাইতে মামুলি জায়গা আর নাই। তাই যখন কোন টিমের সদস্য হবা তখন লিডার হওয়ার আগে ভালো টিম মেম্বার হও। কোন কিছু চাপিয়ে দেয়ার আগে, সেটা সবার সাথে ডিসকাস করে সবার ভিতর থেকে বের করে আনার চেষ্টা করো। অন্যের উপর কাজ চাপিয়ে না দিয়ে, সবাই মিলে দায়িত্ব ভাগ করে নাও। পজিটিভলি চিন্তা করো। আটকে গেলে, সিনিয়র বা স্যারদের পরামর্শ নিবে। যারা নতুন আসবে তাদেরকে কিভাবে কি করতে হবে বলে দিবে। এগুলাই লিডারশীপ। এগুলা করার জন্য ইচ্ছা আর চেষ্টাই যথেষ্ট।

ইংলিশে কথা বলা শেখার জন্য ৩৩১টি গুরুত্বপূর্ণ ইংলিশ শব্দ

কিছু ভিন্ন ধরনের শব্দার্থ দেওয়া হল যা কথোপকথনে বহুল ব্যবহৃত হয়। এছাড়া বিভিন্ন শব্দের অর্থ জানা থাকলে নিজেও বাক্য তৈরি করে কথা চালিয়ে যাও...